সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা আগামী ১৫ মার্চ শুরু হবে।
—ডিপিই’র নবনিযুক্ত মহাপরিচালক ড. এ এফ এম মনজুর কাদির।
প্রথম ধাপে জয়পুরহাট, নড়াইলসহ এমন ছোট জেলায় লিখিত পরীক্ষার আয়োজন করা হবে।
যেসব জেলায় ৫০ হাজার বা তার বেশি আবেদনকারী রয়েছে সেখানে একাধিক ধাপে পরীক্ষার আয়োজন করা হবে। জেলা প্রশাসক ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার মতামতের ওপর এটি নির্ভর করবে।
পরীক্ষার দিন সকাল ৮টায় প্রশ্নপত্র ছাপিয়ে তা কেন্দ্রে পৌঁছে দেয়া হবে। প্রশ্নের নমুনা আগের রাতে জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। পরীক্ষার্থীদের আসন বিন্যাস করতে নতুন সফটওয়ার সরবরাহ করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি বিভাগ। এর ফলে পাশাপাশি বসা পরীক্ষার্থীদের মধ্যে কেউ একই সেট প্রশ্ন পাবে না। ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রার্থীদের প্রশ্ন সেট নির্ধারণ করা হবে। পরীক্ষার্থীর রোল নম্বরের ওপর প্রশ্ন সেট নির্ধারণ করা হবে। এবার পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শক নিয়োগের ক্ষমতা কেন্দ্র সুপারের কাছে থাকছে না। এক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষককে অন্য প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব দেয়া হবে।
সূত্র :নয়াদিগন্ত
প্রথম ধাপে ১৫ তারিখ ১২টি জেলায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১২ টি জেলার নাম নিম্নে দেওয়া হল:-ফেনী,লক্ষ্মীপুর,মাদারীপুর, শরীয়তপুর নেত্রকোনা,নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ ঝালকাঠি ,বরগুনা, মেহেরপুর,চুয়াডাঙ্গা,নড়াইল ও জয়পুরহাট।
দ্বিতীয় ধাপে ২২ তারিখ ২০টি জেলাতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
২০টি জেলার নাম নিম্নে দেওয়া হল:-বাগেরহাট,ভোলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ,কক্সবাজার, ফরিদপুর , গোপালগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ,মৌলভীবাজার,কুষ্টিয়া, লালমনিরহাট,মাগুরা, মানিকগঞ্জ, নোয়াখালী,পঞ্চগড়, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, রাজবাড়ী, শেরপুর ও ঠাকুরগাঁও।
তৃতীয় ধাপে ২৯ মার্চ ১৫ জেলায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। নিম্নে ১৫ টি জেলার নাম দেওয়া হল:-
জামালপুর, টাঙ্গাইল, ঝিনাইদহ, নাটোর ,নওগাঁ ,পাবনা, রাজশাহী,সিরাজগঞ্জ, বগুড়া, সিলেট, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, রংপুর ও বরিশাল।
বাকি জেলাগুলো পরীক্ষা কবে হবে তা জানা যায়নি।